চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার হাপানিয়া গ্রামে জামায়াত নেতার দোকানে হামলা করতে গিয়ে নিজেদের ছোড়া পেট্রল বোমায় দগ্ধ হয়েছে ৬ আওয়ামী লীগ ক্যাডার। তাদের চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
অগ্নিদগ্ধরা হলো- হাপানিয়া গ্রামের ইসমাইল মণ্ডলের ছেলে খোকন, গোলাম মোস্তাফার ছেলে আতিউল্লাহ, মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে ইনতাবুল হক, খোয়াজ আলীর ছেলে মিনারুল, ইয়াজ উদ্দীন মণ্ডলের ছেলে হাসিবুল ও একই গ্রামের ইদু মণ্ডলের ছেলে আবদুল গফুর।
স্থানীয় একাধিক সূত্র, যে দোকানটিতে পেট্রল বোমা হামলা চালানো হয়েছে, সেটির মালিক স্থানীয় জামায়াত নেতা বেল্টু মণ্ডল।
দোকানে আগুন দেয়ার সময় তারা নিজেরাই দগ্ধ হয়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। তবে হাসপাতালে অগ্নিদগ্ধদের কয়েকজন অভিযোগ করে বলেন, সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাপানিয়া গ্রামের জনৈক বেল্টুর চায়ের দোকানে ১০-১২ জন বসে গল্প করছিল। এ সময় অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা তাদের লক্ষ্য করে একটি পেট্রল বোমা ছুড়ে মারে। এতে বোমার আগুন ঝলসে যায় আহতরা।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিত্সক ডা. রবিন জানান, বোমার আগুনে অগ্নিদগ্ধ ৬ জনের শরীরের বিভিন্ন স্থান ঝলসে গেছে।
এ ব্যাপারে আলমডাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ রফিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনাস্থল থেকে জানান, জামায়াত নেতার দোকানে আগুন দেয়া হয়েছে। এটি সঠিক। কিন্তু সেখানে শুধু দোকানের মালামাল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, কেউ অগ্নিদগ্ধ হয়নি।
এদিকে অগ্নিদগ্ধরা আওয়ামী লীগের কর্মী বলে দাবি করেছেন। ঘটনাটি নিয়ে এলাকায় ব্যাপক জল্পনা-কল্পনার সৃষ্টি হয়েছে।
অগ্নিদগ্ধরা হলো- হাপানিয়া গ্রামের ইসমাইল মণ্ডলের ছেলে খোকন, গোলাম মোস্তাফার ছেলে আতিউল্লাহ, মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে ইনতাবুল হক, খোয়াজ আলীর ছেলে মিনারুল, ইয়াজ উদ্দীন মণ্ডলের ছেলে হাসিবুল ও একই গ্রামের ইদু মণ্ডলের ছেলে আবদুল গফুর।
স্থানীয় একাধিক সূত্র, যে দোকানটিতে পেট্রল বোমা হামলা চালানো হয়েছে, সেটির মালিক স্থানীয় জামায়াত নেতা বেল্টু মণ্ডল।
দোকানে আগুন দেয়ার সময় তারা নিজেরাই দগ্ধ হয়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। তবে হাসপাতালে অগ্নিদগ্ধদের কয়েকজন অভিযোগ করে বলেন, সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাপানিয়া গ্রামের জনৈক বেল্টুর চায়ের দোকানে ১০-১২ জন বসে গল্প করছিল। এ সময় অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা তাদের লক্ষ্য করে একটি পেট্রল বোমা ছুড়ে মারে। এতে বোমার আগুন ঝলসে যায় আহতরা।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিত্সক ডা. রবিন জানান, বোমার আগুনে অগ্নিদগ্ধ ৬ জনের শরীরের বিভিন্ন স্থান ঝলসে গেছে।
এ ব্যাপারে আলমডাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ রফিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনাস্থল থেকে জানান, জামায়াত নেতার দোকানে আগুন দেয়া হয়েছে। এটি সঠিক। কিন্তু সেখানে শুধু দোকানের মালামাল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, কেউ অগ্নিদগ্ধ হয়নি।
এদিকে অগ্নিদগ্ধরা আওয়ামী লীগের কর্মী বলে দাবি করেছেন। ঘটনাটি নিয়ে এলাকায় ব্যাপক জল্পনা-কল্পনার সৃষ্টি হয়েছে।
No comments:
Post a Comment