কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে জামায়াত নেতাকর্মীদের বাড়িঘরে ভাংচুর ও লুটপাট চালিয়েছে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা। রোববার রাত থেকে গতকাল সকাল পর্যন্ত দফায় দফায় এসব ভাংচুর লুটপাটের ঘটনা ঘটে।
অপর ঘটনায় দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে তুচ্ছ ঘটনায় সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে অন্তত ৯ জন আহত হয়েছে।
চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি জানান, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে রোববার রাতে দুর্বৃত্তদের হামলায় দুই ছাত্রলীগকর্মীকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনা ঘটেছে। এর জের ধরে ছাত্রলীগকর্মীরা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে রোববার রাত ও গতকাল সোমবার কয়েক দফায় জামায়াত সমর্থকদের বাড়িঘরে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট চালায়।
স্থানীয়রা জানায়, রোববার রাত ১১টায় চিওড়া ইউনিয়নের চরপাড়া গ্রামের ছাত্রলীগকর্মী আবদুল মতিনের ছেলে রাজীব ও মৃত মকবুল আহমদের ছেলে রুবেল স্থানীয় রাস্তার মাথায় ব্যাডমিন্টন খেলা শেষে বাড়ি ফেরার পথে দুর্বৃত্তরা তাদের কুপিয়ে আহত করে। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এ ঘটনায় জামায়াতকে দায়ী করে যুব ও ছাত্রলীগকর্মীরা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ডিমাতলী গ্রামের জামায়াতকর্মী দুলাল, ঘোষতল গ্রামের ডালিম, রাশেদ ও ইউনুছের বাড়িঘরে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট চালায়। গতকাল সোমবার পুলিশ হান্ডা গ্রামের মসজিদের ইমাম মাওলানা আবদুন নুর ও প্রবাসী হাবিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারের ভয়ে ঘোষতল, হান্ডা ও ডিমাতলী গ্রাম পুরুষশূন্য হয়ে পড়েছে। অপরদিকে দুই ছাত্রলীগকর্মী আহত হওয়ার ঘটনায় তাদের চাচা সিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে ইউনিয়ন জামায়াত ও শিবির সভাপতিসহ ৩৪ জনের নামে সন্ত্রাস দমন আইনে মামলা করেন।
এ ঘটনায় বিবৃতির মাধ্যমে তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন, চৌদ্দগ্রামের সাবেক এমপি ও জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা ডা. তাহের, জামায়াতের জেলা আমির আবদুস সাত্তার, সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার, চৌদ্দগ্রাম উপজেলা আমীর সাহাব উদ্দিন, সেক্রেটারি শাহ মো. মিজানুর রহমান, পৌর আমির মাহফুজুর রহমান, চিওড়া ইউনিয়ন সভাপতি আল আমিন রাসেল। বিবৃতিতে নেতারা বলেন, ছাত্রলীগকর্মীদের একটি গ্রুপ অপর গ্রুপের দু’জনকে আহত করলেও প্রতিহিংসাবশত তারা জামায়াতকর্মীদের বাড়িঘরে হামলা ভাংচুর ও লুটপাট করছে। প্রকাশ্যে ছাত্রলীগকর্মীরা অস্ত্র নিয়ে ঘুরলেও পুলিশ তাদের গ্রেফতার করছে না। উল্টো নিরীহ জামায়াত-শিবিরকর্মী ও সাধারণ মানুষকে গ্রেফতার অব্যাহত মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করছে। অবিলম্বে নেতারা গ্রেফতারকৃত দুজনের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন।
অপর ঘটনায় দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে তুচ্ছ ঘটনায় সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে অন্তত ৯ জন আহত হয়েছে।
চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি জানান, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে রোববার রাতে দুর্বৃত্তদের হামলায় দুই ছাত্রলীগকর্মীকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনা ঘটেছে। এর জের ধরে ছাত্রলীগকর্মীরা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে রোববার রাত ও গতকাল সোমবার কয়েক দফায় জামায়াত সমর্থকদের বাড়িঘরে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট চালায়।
স্থানীয়রা জানায়, রোববার রাত ১১টায় চিওড়া ইউনিয়নের চরপাড়া গ্রামের ছাত্রলীগকর্মী আবদুল মতিনের ছেলে রাজীব ও মৃত মকবুল আহমদের ছেলে রুবেল স্থানীয় রাস্তার মাথায় ব্যাডমিন্টন খেলা শেষে বাড়ি ফেরার পথে দুর্বৃত্তরা তাদের কুপিয়ে আহত করে। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এ ঘটনায় জামায়াতকে দায়ী করে যুব ও ছাত্রলীগকর্মীরা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ডিমাতলী গ্রামের জামায়াতকর্মী দুলাল, ঘোষতল গ্রামের ডালিম, রাশেদ ও ইউনুছের বাড়িঘরে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট চালায়। গতকাল সোমবার পুলিশ হান্ডা গ্রামের মসজিদের ইমাম মাওলানা আবদুন নুর ও প্রবাসী হাবিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারের ভয়ে ঘোষতল, হান্ডা ও ডিমাতলী গ্রাম পুরুষশূন্য হয়ে পড়েছে। অপরদিকে দুই ছাত্রলীগকর্মী আহত হওয়ার ঘটনায় তাদের চাচা সিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে ইউনিয়ন জামায়াত ও শিবির সভাপতিসহ ৩৪ জনের নামে সন্ত্রাস দমন আইনে মামলা করেন।
এ ঘটনায় বিবৃতির মাধ্যমে তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন, চৌদ্দগ্রামের সাবেক এমপি ও জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা ডা. তাহের, জামায়াতের জেলা আমির আবদুস সাত্তার, সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার, চৌদ্দগ্রাম উপজেলা আমীর সাহাব উদ্দিন, সেক্রেটারি শাহ মো. মিজানুর রহমান, পৌর আমির মাহফুজুর রহমান, চিওড়া ইউনিয়ন সভাপতি আল আমিন রাসেল। বিবৃতিতে নেতারা বলেন, ছাত্রলীগকর্মীদের একটি গ্রুপ অপর গ্রুপের দু’জনকে আহত করলেও প্রতিহিংসাবশত তারা জামায়াতকর্মীদের বাড়িঘরে হামলা ভাংচুর ও লুটপাট করছে। প্রকাশ্যে ছাত্রলীগকর্মীরা অস্ত্র নিয়ে ঘুরলেও পুলিশ তাদের গ্রেফতার করছে না। উল্টো নিরীহ জামায়াত-শিবিরকর্মী ও সাধারণ মানুষকে গ্রেফতার অব্যাহত মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করছে। অবিলম্বে নেতারা গ্রেফতারকৃত দুজনের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন।
No comments:
Post a Comment